বিনিয়োগ, রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা এবং যুব উন্নয়ন—বিশেষত শিক্ষা ও খেলাধুলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও জোরদার করতে জাপানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে জুলাই গণঅভ্যুত্থাণে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।
ফোন কলে দুই নেতার আলোচনা ছিল আন্তরিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও গঠনমূলক, যা দুই দেশের মধ্যকার চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতিফলন।
বাংলাদেশ সময় আজ সোমবার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় তারা কথা বলেন।
তিনি বলেন, পৃথিবীতে সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার একমাত্র সঠিক পথ হল সামাজিক ব্যবসা।
আজ বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত আরও মজবুত ও সমৃদ্ধ করতে সমুদ্র তলদেশের নির্ভুল মানচিত্রায়নের মাধ্যমে একটি কার্যকর ও টেকসই সমুদ্রনীতি গড়ে তুলতে হবে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘বহু বছর পর প্রথমবারের মতো জনগণ, বিশেষ করে প্রথমবার ভোটার হওয়া তরুণরা স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবে। আমি...
আজ তিনি এই নির্দেশ দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে উভয় নেতার শুভেচ্ছাবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।
আগামী ১৪ জুন প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
‘জুলাইয়ে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি “জুলাই সনদ” প্রস্তুত করে আমরা জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারবো বলে আশা করছি।’
‘আমরা চাই আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোটার, সবচেয়ে বেশি প্রার্থী ও দল অংশ নিক। এটা সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হিসেবে জাতির কাছে স্মরনীয় থাকুক।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে আনুষ্ঠানিক বিবৃতির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
‘প্রতিবেদনটি ওয়েবসাইট ও বই আকারে প্রকাশের ব্যবস্থা করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, আমরা বিভক্তির রাজনীতি সৃষ্টি করিনি, আমরা সৃষ্টি করেছি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়া।
জাপানে চার দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জাতি গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশকে ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘুরে দাঁড়াতে প্রবাসীরাই মূল ভূমিকা পালন করেছেন।
এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী ইশিবা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রগঠনের উদ্যোগ, সংস্কার প্রচেষ্টা ও শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের অঙ্গীকারের প্রতি জাপানের...