জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেন, ‘আমি এই মাত্র গভর্নর জেনারেলকে অনুরোধ করেছি যাতে তিনি পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ২৮ এপ্রিল নির্বাচনের আহ্বান জানান। তিনি এতে সম্মতি দিয়েছেন।’
ট্রুডোর জনপ্রিয়তা তলানিতে পৌঁছে যাওয়া ও পরিশেষে, পদত্যাগের সিদ্ধান্তের পেছনে ট্রাম্পের বড় অবদান রয়েছে বলে ধারণা করেন বিশ্লেষকরা।
ট্রুডো (৫৩) সোমবার অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘দল নতুন একজন নেতা বেছে নেওয়ার পর আমি দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিতে আগ্রহী।’
পদত্যাগের পরও ট্রুডো অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন কী না, সে বিষয়টি নিশ্চিত নয়। তাৎক্ষণিকভাবে নতুন কাউকে নেতৃত্বভার দেওয়ার বিকল্পটিও রয়েছে লিবারেল পার্টির সামনে।