বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দেশে ভোক্তা পর্যায়ে ফেব্রুয়ারি মাসের জন্য জ্বালানি তেলের নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার।
এতে খুলনা ও ফরিদপুর অঞ্চলের ১৪ জেলায় জ্বালানি তেল সরবরাহ বন্ধ আছে।
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম প্রতি লিটার ১০৫ টাকা থেকে ১ টাকা কমিয়ে ১০৪ টাকা করা হয়েছে।
পেট্রোল ও অকটেনের দাম অপরিবর্তিত আছে।
গতকাল রাত থেকেই কিছু কিছু পেট্রল পাম্প থেকে তেল দেওয়া হচ্ছিল না। আজ রোববার সকাল থেকে ঢাকার বেশিরভাগ পাম্পই কার্যত বন্ধ রয়েছে।
১ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে।
গতকাল থেকে জ্বালানি তেল বিক্রি বাড়তে শুরু করেছে।
নতুন দাম আগামী ১ জুন থেকে কার্যকর হবে।
বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের জ্বালানি তেলের স্থাপনা অটোমেশনসহ আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা ভিন্ন।
গতকাল থেকে জ্বালানি তেল বিক্রি বাড়তে শুরু করেছে।
নতুন দাম আগামী ১ জুন থেকে কার্যকর হবে।
বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের জ্বালানি তেলের স্থাপনা অটোমেশনসহ আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা ভিন্ন।
অকটেনের দাম বেড়ে ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা হয়েছে।
নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে।
১ লাখ মেট্রিক টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিবহনে মাত্র ৫ দিন সময় লাগবে।
ট্রলারে তল্লাশি চালিয়ে ২১ বস্তা রসুন, ১৭ বস্তা চিনি, ৩ বস্তা বিস্কুট ও ৩৭ লিটার ডিজেল পাওয়া যায়।
খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়বে না। ফলে, এই মুহূর্তে জ্বালানি তেলের দাম কমবে বা বাড়বে না।
জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন বৃদ্ধির আশ্বাস পেয়ে ধর্মঘট তুলে নিয়েছেন ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।
গত ৩ সেপ্টেম্বর কমিশন বৃদ্ধির দাবিতে তেল উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছিলেন জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা।