‘ঘরে খাবার বলতে আছে অল্প আলু আর মুসুর ডাল।’
‘মানুষের দুর্ভোগ সীমাহীন। আমরা খাবার, তাঁবু ও প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য আবেদন করেছি। তবে এখন পর্যন্ত কিছুই পাইনি।’
সীমান্ত নদী জিনজিরাম, কালুর ও ধরনী উপচে পানির প্রবাহ অব্যাহত থাকায় কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।