পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সিদ্ধান্ত যেন কখনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কাছে না গিয়ে মানুষের হাতে থাকে, সে ব্যাপারে একমত হয়েছেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
মাস্ক জানান, এই ট্যাক্সি চালাতে মাইল প্রতি ২০ সেন্ট করে খরচ হবে। ইনডাকশন প্রক্রিয়ায় এই বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোকে চার্জ দেওয়া যাবে। যার ফলে কোনো তারের প্রয়োজন পড়বে না।
এই ফিচার এখনো জনসাধারণের উন্মুক্ত করেনি মেটা। গত ফেব্রুয়ারি মাসে ‘সোরা’ নামে ভিডিও তৈরির একইরকম একটি ফিচার বাজারে এনেছে ওপেনএআই।
এই প্রযুক্তি জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে মানুষকে খাপ খাওয়াতে এবং বিপর্যয় মোকাবিলায় বৈপ্লবিক ভূমিকা রাখতে পারে।
জুলাইতে চ্যাটজিপিটি-৪০ মিনি চালুর পরই মূলত ইউজারের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে
কোম্পানিটির বাজার মূলধন ৩ দশমিক ৩৩৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
গত বছরের শেষের দিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের ফলে এক ধাক্কায় এই প্রকল্পের ৮০ শতাংশেরও বেশি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।
জাপানিজ ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ১১১ সদস্য ব্যাংকের মধ্যে ৪০ শতাংশ জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছে বা ব্যবহার শুরু করেছে।
এই নীতিমালা চালু হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এআই নির্মিত ছবিকে সত্য ভেবে বিভ্রান্ত হওয়ার সমস্যা অনেক কমে আসবে বলে ভাবছেন সংশ্লিষ্টরা।
এসব স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালিত (অটোনোমাস) মারণাস্ত্রের কেতাবি নাম লিথ্যাল অটোনোমাস ওয়েপনস সিস্টেম (এলওডব্লিউএস), তবে সমালোচকরা এগুলোর নাম দিয়েছেন ‘কিলার রোবট’।
ইন্টারনেট ব্রাউজারের সঙ্গে চ্যাটজিপিটির সংযুক্তির ফলে এ ক্ষেত্রে বিশাল পরিবর্তন এসেছে।
আমরা বর্তমানে কীভাবে শিখছি ও শেখাচ্ছি, চ্যাটজিপিটি তা কীভাবে বদলে দিতে পারে, সে বিষয়ে জানব এই প্রতিবেদনে।
‘যতদূর আমি বলতে পারি, এই মুহূর্তে এআই আমাদের চেয়ে বুদ্ধিমান নয়, কিন্তু আমার মনে হয় তারা শিগগির সেটা হয়ে যাবে।’
ইলন মাস্ক তখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ‘মানবাজাতির অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে টেক্সট থেকে ছবি তৈরির প্রযুক্তি এখন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভালো সাড়া ফেলেছে
এআই বিপজ্জনক কি না জানতে চাইলে বাইডেন বলেন, ‘‘এটি দেখার বাকি রয়েছে’ তবে ‘সেটি হতেও পারে’।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যত ভালো কাজই করুক না কেন, এখন পর্যন্ত মানুষের চেয়ে বেশি সৃজনশীল হতে পারেনি
ইতালির কর্তৃপক্ষ বলছে, চ্যাটজিপিটি বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে ইইউর তথ্য সুরক্ষা আইনের বরখেলাপ করেছে।
এআই প্রযুক্তি মানবাজাতির প্রতি হুমকি হয়ে উঠতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকে এই দাবি জানানো হচ্ছে।