এই প্রাণঘাতী হামলার কারণ এখনো জানা যায়নি। পুলিশ এই ঘটনাকে ‘নারী হওয়ার কারণে কারো বিরুদ্ধে সংঘটিত সহিংসতার’ (ফেমিসাইড) হিসেবে তদন্ত করছে।