‘বিগত সরকারের সময় যে অনাচার, মানবাধিকার লঙ্ঘন, মানুষকে যে দমন-নিপীড়ন করা হতো, সেটার একটা বড় প্ল্যাটফর্ম ছিল উচ্চ আদালত।’
‘শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে সরকার সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত রাখবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সহায়তা নেব।’
আইন উপদেষ্টা জানান, আজ থেকে ট্যাক্স ছাড়া বিয়ে করা যাবে।
তিনি বলেন, ২৫ জেলার আড়াই হাজার মামলা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহারের কাজ চলছে।
তিনি বলেন, এর জন্য যতটা সময় সময় লাগা প্রয়োজন, ততটা সময়ই দেওয়া যেতে পারে।
‘আমাদের আশা আছে, বিশ্বাস আছে—আগামী নির্বাচনের আগেই আমরা অন্তত ট্রায়াল কোর্টের বিচারকাজ সম্পন্ন করতে পারব।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কতগুলো ‘গায়েবি’ মামলা হয়েছে তার হিসাব বের করতে সব জেলার পাবলিক প্রসিকিউটরদের তদন্ত করতে বলা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশে যদি প্রতি পাঁচ বছর পর পর সুষ্ঠু নির্বাচন হতো এবং নির্বাচিত দল সরকার গঠন করত, তাহলে ক্ষমতাসীন দল বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে এতটা স্বৈরাচারী আচরণ করতে পারত না।
‘দেশের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। তারই ধারাবাহিকতায় জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কতগুলো ‘গায়েবি’ মামলা হয়েছে তার হিসাব বের করতে সব জেলার পাবলিক প্রসিকিউটরদের তদন্ত করতে বলা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশে যদি প্রতি পাঁচ বছর পর পর সুষ্ঠু নির্বাচন হতো এবং নির্বাচিত দল সরকার গঠন করত, তাহলে ক্ষমতাসীন দল বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে এতটা স্বৈরাচারী আচরণ করতে পারত না।
‘দেশের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। তারই ধারাবাহিকতায় জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে।’
নিজের ভ্যারিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এক ভিডিও পোস্টে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল একথা জানান
যেকোনো উসকানিতেও সব রাজনৈতিক দল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে বলেও জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে অন্যান্য প্রচলিত আইনে পরে বিবেচনা করা যাবে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন, তাদের অধিকাংশই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজের পেশায় ফিরে যাওয়ার জন্য আগ্রহী।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম ১০০ দিনে আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ড নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
তার কার্যকালের প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের অর্জন সম্পর্কে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
পরবর্তী সময়ে উচ্চ আদালতে যে বিচারক নিয়োগ হবে, সেটি আমরা একটা আইনের মাধ্যমে করতে চাচ্ছি।