গত অক্টোবরে আইএমএফের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসে ঋণ কর্মসূচি পর্যালোচনার পর আইএমএফ বোর্ডের কাছে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির প্রস্তাব উপস্থাপন করে।
দ্বিতীয় কিস্তিতে বাংলাদেশ যে ঋণ পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, তা দিয়ে কমপক্ষে ১৫ দিনের খরচ চালানো যাবে।
২০২২ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের জুনের মধ্যে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল তিন লাখ ৪৫ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য চলতি বছরের প্রথমার্ধে যে ৬ শর্ত দিয়েছিল এর মধ্যে ২টি পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।