চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

‘আমার খেলা সেরা ব্যাটিং লাইনআপ’

shubman gill

ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা দুই ব্যাটার বর্তমানে রয়েছেন ভারত দলে। রোহিত শর্মার দল খেলছে আট নাম্বার পর্যন্ত ব্যাটার নিয়ে। চলমান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সবাই রয়েছেন ফর্মে। শুবমান গিলের কাছে তাই মনে হয়, তার খেলা ব্যাটিং লাইনআপগুলোর মধ্যে সবার সেরা বর্তমানের দলটি। 

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল খেলতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে ভারত। গতকাল শনিবার ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আসেন গিল। ভারতের সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করা এই ওপেনার নিজেদের ব্যাটিং নিয়ে বলেন, 'আমার অংশ নেওয়া সেরা ব্যাটিং লাইনআপ এটি।'

'রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলি আমি মনে করি ওয়ানডে ইতিহাসে মহানদের মধ্যে পড়েন। রোহিত ভাই, সাদা বলের ক্রিকেটে সেরা ওপেনারদের একজন। বিরাট ভাই, আমার মনে হয় না তাকে নিয়ে আর কিছু বলার প্রয়োজন আছে। সে ওয়ানডের সেরা ব্যাটারদের একজন। আমি তাদের মাঝখানে খেলছি। আমাদের পরে আছেন শ্রেয়াস আইয়ার, যিনি খুব ফর্মে রয়েছেন। তারপর লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা।', যোগ করেন গিল।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির চলতি আসরে ভারতের প্রথম যে সাত ব্যাটার, তাদের প্রত্যেকের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর চল্লিশ রানের বড় হয়েছে। শক্তিশালী ব্যাটিং অর্ডারে আটে জায়গা হয় জাদেজার। লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ কাজে আসছে বলে জানান গিল, 'আমাদের ব্যাটিং লাইনআপের গভীরতা উপরের ব্যাটারদের খোলামনে খেলতে সাহায্য করে।'

২৫ বছর বয়সী গিল আরও বলেন, 'আমরা স্বাধীনভাবে খেলতে পারি কারণ আমাদের ব্যাটিংয়ে গভীরতা রয়েছে। এই একটা বিষয়ে আমরা আগে ভোগান্তিতে পড়তাম। আমাদের লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ ছিল না। তো বড় স্কোর এবং বেশি সময় ক্রিজে থাকার চাপটা ছিল টপ অর্ডারের উপর।'

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নবম আসর হচ্ছে ওয়ানডে সংস্করণে গিলের দ্বিতীয় আইসিসি ইভেন্ট। এর আগে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল হেরে হৃদয়ভঙ্গ হয়েছিল তার। এবার আরেকটি ফাইনাল খেলতে নামবেন আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে।

Comments

The Daily Star  | English

Uncovering the silent deaths of migrant women

In the shadows of booming remittance flows and the quiet resilience of Bangladesh’s labour diaspora, a disturbing reality persists: numerous Bangladeshi female migrant workers, particularly those employed as domestic help in Gulf countries, are returning home in coffins.

18h ago