হারিস রউফ যখন চামিকা করুনারাত্নের বলে বোল্ড হলেন তখন দলে দলে আফগানরা বের হয়ে এলেন কাবুলের রাস্তায়। রীতিমতো নেচে-গেয়ে বাজী ফুটিয়ে উল্লাস করলেন তারা। ব্যাপারটা এমন যেন জিতেছে তাদের নিজ দলই।
এশিয়া কাপের ফাইনালের আগের ১২ ম্যাচের নয়টিতে জিতেছিল পরে ব্যাট করা দল। কারণ, তখন রান তোলা তুলনামূলক সহজ হয়ে যায়।
ফাইনালে ১৭১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় মোহাম্মদ রিজওয়ান খেলেন মন্থর ইনিংস।
পাকিস্তান দলের অন্যতম সেরা ফিল্ডার বিবেচনা করা হয় শাদাবকে। কিন্তু শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে তিনিই করেন সবচেয়ে হতাশ।
৫৮ রানেই পড়ে গিয়েছিল ৫ উইকেট। অমন বিপদের পরিস্থিতিতে ভড়কে না গিয়ে, আড়ষ্ট না হলে পালটা আক্রমণে যান ভানুকা রাজাপাকসে আর ভানিন্দু হাসারাঙ্গা।
একজন টুর্নামেন্টে দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন, ফাইনালে খেলেছেন অবিস্মরণীয় ইনিংস। আরেকজন নিয়েছেন দলের সবচেয়ে বেশি উইকেট, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ব্যাট হাতে দেখিয়েছেন ঝাঁজ।
টুর্নামেন্টের শুরুতে শ্রীলঙ্কার পক্ষে বাজী ধরার পক্ষে ছিলেন না হয়তো খোদ লঙ্কানরাও। তার উপর প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে রীতিমতো বিধ্বস্ত হয়ে হারে বিবর্ণ শুরু। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে...
তখন চলছিল ১৮তম ওভারের খেলা। ১৮২ রান তাড়ায় ম্যাচ জিততে পাকিস্তানের ১৮ বলে চাই ৩৫। লেগ স্পিনার রবি বিষ্ণুই ওই ওভারে তৈরি করেন প্রবল চাপ। তাতে উইকেটও এসে যাচ্ছিল।
মোহাম্মদ নাওয়াজ যখন ক্রিজে যান তখন ম্যাচ জিততে পাকিস্তানের সমীকরণ অতো সহজ না। ৬৮ বলে চাই ১১৯ রান!
রোববার দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ভারকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান। গ্রুপ পর্বে হারলেও এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালের পথে এগিয়ে গেল তারা।
রোববার দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৭ উইকেটে ১৮১ রান করেছে ভারত। দলের হয়ে ৪৪ বলে সর্বোচ্চ ৬০ রান করেছেন কোহলি।
রোববার দুবাইতে এই ম্যাচেও টস জিতলে আগে বোলিং নিতেন বলে জানিয়েছেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। চোটের কারণে দুই দলের একাদশেই এসেছে বদল।।
পাকিস্তানের একটি টেলিভিশনে এই ব্যাপারে আলোচনায় রিজওয়ানের খেলার ধরন নিয়ে সমালোচনা করেন ওয়াসিম
ওপেনিংয়ে সুর বেঁধে দিলেন দুই ওপেনার পাথুম নিসানকা ও কুসল মেন্ডিস। দানুস্কা গুনাথিলাকা ও ভানুকা রাজাপাকসে পরে খেললেন কার্যকর ইনিংস।
দাহানির না থাকাটা নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের জন্য বড় ধাক্কা।
দলীয় সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে শনিবার সকাল ৯টায় দেশে পৌঁছান ক্রিকেটাররা। তবে তাদের কেউই গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে পড়তে চাননি
টানা ছন্দহীনতায় আলোচনা-সমালোচনায় থাকা বিরাট কোহলির টি-টোয়েন্টির সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক রশিদ লতিফ।