ওয়ালটন-বিএসেজেএ স্পোর্টস কার্নিভালের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

মঙ্গলবার দুপুর ১টায় ওয়াটার গার্ডেন রেস্টুরেন্ট এন্ড কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয় এবারের ওয়ালটন-বিএসজেএ স্পোর্টস কার্নিভালের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।

বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস এসোসিয়েশন (বিএসজেএ) এর আয়োজনে ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় ওয়ালটন-বিএসেজেএ স্পোর্টস কার্নিভাল- ২০২৩ এর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টায় ওয়াটার গার্ডেন রেস্টুরেন্ট এন্ড কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয় এবারের ওয়ালটন-বিএসজেএ স্পোর্টস কার্নিভালের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। এবারের আসরে সর্বোচ্চ রেটিং পয়েন্ট পেয়ে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মনোনীত হয়েছেন মাঝহারুল ইসলাম।

মাঝহারের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার ও বিশিষ্ট ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার আতহার আলী খান ও গ্র্যান্ডমাস্টার এনামুল হোসেন রাজিব।

মোট ৮টি ডিসিপ্লিনের ১৪টি ইভেন্টে এবারের কার্নিভালে অংশগ্রহণ করেন ৫০ এর অধিক সদস্য। আর্চারি, শ্যুটিং, কলব্র্রিজ, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, ক্যারম, দাবা, সাঁতার এর বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেন প্রতিযোগিরা।

প্রতি ইভেন্টের চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানারআপ ও দ্বিতীয় রানারআপের জন্য ছিল ট্রফি ও আর্থিক পুরস্কার। সকল ইভেন্টের পারর্ফম্যান্সের ভিত্তিতে সেরা খেলোয়াড় বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচন করা হয়।

গ্র্যান্ডমাস্টার এনামুল হোসেন রাজিব বিজয়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, 'সংবাদের পেছনে যে মানুষগুলো ছুটে চলেন তারাই আজ পুরস্কার পাচ্ছেন। এটা সত্যিই আনন্দের। ক্রীড়া ক্ষেত্রে তাদের অবদানে আমি সত্যিই খুশি। তারা খেলছে এটাও মুগ্ধ হলাম।'

আতহার আলী খান বলেছেন, 'শুধু পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান নয় আমরা চাই তাদেরকে মাঠেও দেখতে। তাদের জন্য চিয়ারআপ করতে।'

এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন, 'ওয়ালটন সব সময় খেলাধুলার সঙ্গে ছিল। সব সময় থাকবে। আজ বিএসজেএর স্পোর্টস কার্নিভালে সংবাদকর্মীরা অংশ নিয়েছেন। তারাও সব সময় খেলাধুলার সঙ্গে ছিলেন, থাকবেনও। তারা বিজয়ী হয়েছেন তাদেরকে অভিনন্দন। যারা অংশগ্রহণ করেছেন তাদের আগামী বছরের জন্য শুভকামনা।'

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

17h ago