শীর্ষে থেকেই বছর শেষ আর্জেন্টিনার, সেরা দশে জার্মানি

ছবি: এএফপি

পেরুর বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে জেতায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল বিষয়টি। এবার জানা গেল আনুষ্ঠানিকভাবে। ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে থেকেই ২০২৪ সাল শেষ করল বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা।

বৃহস্পতিবার শেষবারের মতো সদস্য দেশগুলোর চলতি বছরের র‍্যাঙ্কিংয়ের হালনাগাদ প্রকাশ করে বিশ্বের সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। সেখানে দেখা যায়, তিনবারের বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা নতুন বছর শুরু করবে এক নম্বরে থেকে।

এই মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপের দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইয়ে দুটি ম্যাচ খেলে আলবিসেলেস্তেরা। ঘরের মাঠে পেরুর বিপক্ষে ১-০ গোলে জেতার আগে প্যারাগুয়ের মাঠে ২-১ গোলে হেরে যায় তারা। তাই শীর্ষে থাকলেও তাদের রেটিং পয়েন্ট কমেছে ১৬.২৫। তাদের এখনকার রেটিং পয়েন্ট ১৮৬৭.২৫, আগে ছিল ১৮৮৩.৫০।

র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পাঁচে কোনো পরিবর্তন আসেনি। রেটিং পয়েন্ট কিছুটা কমলেও দুইয়ে আছে ফ্রান্স। তিনে থাকা স্পেন ও চারে থাকা ইংল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট বেড়েছে। বাছাইয়ের দুটি ম্যাচে ভেনেজুয়েলা ও উরুগুয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করা ব্রাজিল ৮.৫২ রেটিং পয়েন্ট হারিয়েছে। তারা অবশ্য ধরে রেখেছে পঞ্চম স্থান।

এক ধাপ এগিয়ে ছয়ে উঠে এসেছে পর্তুগাল। তাদের মতো উন্নতি হয়েছে নেদারল্যান্ডসের। তারা দখল করেছে সপ্তম স্থান। দুই ধাপ পিছিয়ে আটে নেমে গেছে বেলজিয়াম। ইতালি আগের মতোই নয়ে আছে। এক ধাপ এগিয়ে ১০ নম্বরে অবস্থান করছে জার্মানি।

হালনাগাদকৃত র‍্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে নাইজার। তারা নয় ধাপ এগিয়ে ১২২ নম্বরে উঠে এসেছে। সবচেয়ে বড় অবনতি হয়েছে নাইজেরিয়ার। তারা আট ধাপ পিছিয়ে ৪৪ নম্বরে নেমে গেছে।

রেটিং পয়েন্ট সবচেয়ে বেশি বেড়েছে নাইজারেরই। তারা অর্জন করেছে ৩১.২৩ রেটিং পয়েন্ট। সবচেয়ে বেশি রেটিং পয়েন্ট খুইয়েছে ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো। তারা হারিয়েছে ৩৫.৫৩ রেটিং পয়েন্ট।

বাংলাদেশের অবস্থানের কোনো নড়চড় হয়নি। আগের মতোই রয়েছে ১৮৫ নম্বরে। চলতি মাসে ঘরের মাঠে মালদ্বীপের বিপক্ষে দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলে তারা। প্রথমটিতে ১-০ গোলে হারলেও দ্বিতীয়টিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে ২-১ গোলে জেতে বাংলাদেশ। তাদের রেটিং পয়েন্ট বেড়েছে ২.১০।

Comments

The Daily Star  | English

Hasina regime silenced media

Chief Adviser's Press Secretary Shafiqul Alam yesterday said steps must be taken to ensure that no one can directly interfere with the media in the future like it was done during the ousted Sheikh Hasina government.

3h ago