টিউলিপ সিদ্দিক মুক্তি চাইলেন শহিদুল আলমের

প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের মুক্তি চেয়েছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক। লেবার পার্টির এই এমপি বলেছেন, শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার হওয়া অত্যন্ত পীড়াদায়ক ও অবিলম্বে তার অবসান হওয়া উচিত।
শহিদুল আলমকে মুক্তি দিতে টিউলিপ সিদ্দিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বলে ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য টাইমসের খবরে জানানো হয়েছে। ছবিটি টিউলিপের ফেসবুক পেজ থেকে সংগ্রহ করা।

প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের মুক্তি চেয়েছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক। লেবার পার্টির এই এমপি বলেছেন, শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার হওয়া অত্যন্ত পীড়াদায়ক ও অবিলম্বে তার অবসান হওয়া উচিত।

আজ মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টাইমস’ এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শহিদুল আলমকে মুক্তি দিতে টিউলিপ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। 

শহিদুল আলমকে গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়ে এরই মধ্যে সারা পৃথিবী থেকে নোবেল বিজয়ী, চিত্র পরিচালক, অভিনেতা, শিল্পী ও ব্যবসায়ীরা সরব হয়েছেন। এবার টিউলিপ সিদ্দিকও তাদের সঙ্গে আওয়াজ তুললেন।

দ্য টাইমসের খবরে আরও বলা হয়, গত সপ্তাহান্তে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন অবিলম্বে শহিদুলের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। তার আগে স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন, শ্যারন স্টোন, রিচার্ড কার্টিস, আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটুসহ আরও অনেকেই তার মুক্তি চেয়েছেন।

টিউলিপ বলেছেন, ‘দেশের মানুষকে বিচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করা উচিত। আমি আশা করি, বন্ধুরাষ্ট্র বিবেচনায় ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দপ্তর এ ব্যাপারে বাংলাদেশের কাছে দৃঢ় বার্তা পাঠাবে।’

শহিদুল আলমের মুক্তির জন্য টিউলিপ সিদ্দিকের আহ্বান নিয়ে দ্য টাইমসে প্রকাশিত খবরের স্ক্রিনশট

Comments

The Daily Star  | English

Post-August 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that the 33-year-old ties have soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

6h ago