ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬

প্রথম ধাপে টিকিট পাওয়ার সুযোগ শুধু ভিসা কার্ডধারীদের

বিশ্বের বৃহত্তম ডিজিটাল পেমেন্ট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ভিসা, ফিফার অফিসিয়াল পেমেন্ট টেকনোলজি পার্টনার হিসেবে থাকছে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপেও। আর সেই সুযোগে টিকিট বিক্রির প্রথম ধাপে শুধুমাত্র ভিসা কার্ডধারীরাই পাবেন অগ্রাধিকার।

২০২৬ বিশ্বকাপের ফ্যান জার্নির সূচনা হবে ১০ সেপ্টেম্বর, যেখানে বিশ্বব্যাপী ভিসা কার্ডধারীরা অংশ নিতে পারবেন এক্সক্লুসিভ "Visa Presale Draw"-এ। ১০ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আগ্রহীরা FIFA.com/tickets ওয়েবসাইটে গিয়ে FIFA ID তৈরি করে এই ড্র-তে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

ড্রয়ের মাধ্যমে যারা নির্বাচিত হবেন, তাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে সেপ্টেম্বর ৩০-এর পর থেকে। নির্বাচিত ভিসা কার্ডধারীরা অক্টোবর মাসে নির্ধারিত একটি তারিখ ও সময়সীমার মধ্যে FIFA.com/tickets-এ প্রবেশ করে টিকিট কিনতে পারবেন (টিকিট প্রাপ্যতার ভিত্তিতে)।

প্রথম বিক্রয় ধাপে শুধুমাত্র ভিসা কার্ড দিয়েই টিকিট কেনা যাবে। এই ধাপে ভিসা দ্রুত, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন পেমেন্ট অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। এ প্রসঙ্গে ফিফার চিফ বিজনেস অফিসার রোমি গাই বলেন, 'বিশ্বকাপের উত্তেজনা প্রতিদিন বাড়ছে। ১০ সেপ্টেম্বর তারিখটি সব ফুটবলপ্রেমীদের ক্যালেন্ডারে থাকা উচিত। একটি টিকিট মানে শুধু একটি খেলা দেখা নয় – এটি এক ঐতিহাসিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বিশ্বকাপের অংশ হওয়ার সুযোগ।'

ভিসার চিফ মার্কেটিং অফিসার ফ্র্যাঙ্ক কুপার বললেন, 'এই সুযোগ শুধু আগাম টিকিট কেনার নয়, বরং এটি পুরো উত্তর আমেরিকাজুড়ে উদ্দীপনা ছড়ানোর এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখার বিষয়ও।' 

যারা ভিসা ড্র-তে অংশ নিতে পারবেন না বা অতিরিক্ত টিকিট কিনতে চান, তাঁদের জন্য পরবর্তী বিক্রয় ধাপে আরও সুযোগ থাকবে। সেপ্টেম্বরেই এ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করবে ফিফা। ইতোমধ্যে FIFA.com/hospitality থেকে ম্যাচ-সহ হসপিটালিটি প্যাকেজ কেনা যাচ্ছে। শুধুমাত্র FIFA.com/tickets থেকেই টিকিট কিনতে হবে। বেসরকারি উৎস থেকে কেনা টিকিটের বৈধতা থাকতে নাও পারে।

তবে যেকোনো ম্যাচের টিকিট থাকলেও সেটি সংশ্লিষ্ট স্বাগতিক দেশে প্রবেশের নিশ্চয়তা দেয় না। তাই ফ্যানদের নিজ নিজ ভ্রমণ নীতিমালা সম্পর্কে জানার জন্য স্বাগতিক দেশগুলোর সরকারি ওয়েবসাইট ভিজিট করার পরামর্শ দিয়েছে ফিফা।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

5h ago