কমার্শিয়াল কনটেন্ট

দেশ আমাদের বাংলাদেশ, পরিচয় বাংলাদেশি

nestle_bangladesh_plc
ছবি: নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসির সৌজন্যে

পতাকার মানে একেক জনের কাছে একেক রকম। কারও কাছে সাহস, তো কারও কাছে শক্তি। কারও কাছে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা, তো কারও কাছে অদম্য সম্ভাবনা। তবে মানে যেমনই হোক না কেন, পতাকার মর্যাদা আর গুরুত্ব সবার কাছে সমান।

বিজয় দিবস উপলক্ষে গত ছয় বছর ধরে নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসি পতাকার এই ভিন্ন ভিন্ন মানে সবার কাছে তুলে ধরতে কাজ করে যাচ্ছে। কেননা বিজয় অর্জনের প্রতীক হলো দেশের পতাকা, যা নিশ্চিত করে মানচিত্রে আমাদের দৃঢ় অবস্থান।

নেস্‌লে থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এবারের বিজয় দিবসে নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসি তুলে ধরেছে, পতাকা মানে কী? ভোরের হাওয়ায় একদিকে ডানা ঝাপটায় পাখিরা, আর অন্যদিকে মুক্ত আকাশে উড়তে থাকে দেশের লাল-সবুজ পতাকা। এই পতাকা মানেই তো দেশ, যা অনুপ্রেরণা জোগায় আমাদের। যার দিকে তাকিয়ে গর্বের সঙ্গে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় নতুন প্রজন্ম, আর সামনে এগিয়ে যাওয়ার শপথ নেয়। শুধু শহর কিংবা গ্রাম নয়, পাহাড়ি পথেও উড়তে থাকে দেশের পতাকা। যার ছায়ায় দাঁড়িয়ে দেশের মানুষ মাথা উঁচু করে বাঁচে।

সময় যখন চলতে থাকে তার অবিরাম ধারায়, তখন চলার পথে চোখ গিয়ে পড়ে দেশের সব মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যে, যা কোটি মানুষের মনে শান্তি জোগায়। মাঝি মনের সুখে গান গাইতে গাইতে নদীর এলোমেলো ঢেউয়ের মাঝে পাল তুলে দেওয়া পতাকা নিয়ে সামনে এগিয়ে যায়। পতাকা হচ্ছে তার কাছে দেশের জন্য পথচলার সাহস। পতাকা মুছে দেয় সব বৈষম্য, আর মনে করিয়ে দেয় দেশ আমাদের বাংলাদেশ, পরিচয় বাংলাদেশি।

nestle_bangladesh_plc
ছবি: নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসির সৌজন্যে

এভাবেই নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসি ২০১৮ সাল থেকে পতাকার বিভিন্ন মানে তুলে ধরছে সবার কাছে। ২০২২ সালের বিজয় দিবসের গল্পে তুলে ধরা হয়েছে, মায়া-মমতা কোনো লজিক মানে না। সেটা প্রিয়জনের প্রতি হোক, কিংবা দেশের প্রতি। তাই আমরা যেখানেই থাকি না কেন, নিজের আকাশে যেন দেশের পতাকাটাই ওড়ে।

২০২১ সালের গল্পের ম্যাসেজ ছিল, পতাকাই আমাদের পরিচয়, যা নতুন প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে চলার সাহস জোগায়। ২০২০ সালে তুলে ধরা হয়েছে যে, বিজয় হচ্ছে এমন সব সাহসী মানুষ পাওয়া, যারা অন্যের জন্য নিজের জীবন বাজি রাখতে পারে, যাদের অনুপ্রেরণায় প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।

২০১৯ সালের গল্পটি ছিল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে কেন্দ্র করে। যিনি ছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। বিজয় দিবসের এই গল্পে তুলে ধরা হয়েছে, পতাকার অনেক ভার যা একার পক্ষে বহন করা সম্ভব না। লাল-সবুজ পতাকার এই দেশটাকে এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাঁধে তুলে নিতে হবে। ২০১৮ সালের গল্পে তুলে ধরা হয়েছে, দেশের পতাকা সঙ্গে থাকলে অন্ধকারে একা একা পথ চলতেও সাহস পাওয়া যায়। আর সাহসী মানুষেরা অন্ধকারে পথ দেখায় বলেই আমরা আলোর দিকে চলার সাহস পাই। তাদের কাঁধে ভর দিয়েই দেশ এগিয়ে যায় নতুন এক সম্ভাবনায়।

দেশের পতাকা তার প্রবল শক্তি দিয়ে সবাইকে আগলে রাখে সবসময়। তাই তো এগিয়ে যাওয়ার পথে যেই হাতে দেশের পতাকা থাকে, সেই হাত ধরে সফলতা আসবেই। পতাকার শক্তিতে পথচলা মানুষদের নেস্‌লে বাংলাদেশ পিএলসি জানায় বিনম্র শ্রদ্ধা।

Comments

The Daily Star  | English

Each martyr family to get Tk 30 lakh: Prof Yunus

Vows to rehabilitate them; govt to bear all expenses of uprising injured

2h ago