থানা হবে জনগণের ভরসার জায়গা: আইজিপি

মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা পৌঁছে দিতে পুলিশ সদস্যদের সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি বলেন, থানা হবে জনগণের সেবা প্রাপ্তির ভরসাস্থল।
পুলিশ সপ্তাহ ২০২৩ এর তৃতীয় দিনে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। ছবি: সংগৃহীত

মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা পৌঁছে দিতে পুলিশ সদস্যদের সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি বলেন, থানা হবে জনগণের সেবা প্রাপ্তির ভরসাস্থল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের পেশাগত উৎকর্ষ দিন দিন বাড়ছে। পুলিশের প্রতি জনগণের প্রত্যাশাও বেড়েছে। সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাঙ্ক্ষিত সেবা পৌঁছে দিতে পুলিশ সদস্যদের সচেষ্ট থাকতে হবে।

আইজিপি আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ সপ্তাহ ২০২৩ এর তৃতীয় দিনে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে আইজি'জ ব্যাজ প্রদান করেন। তিনি শিল্ড প্যারেড, অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও চোরাচালান দ্রব্য উদ্ধার অভিযানে কৃতিত্ব অর্জনকারী ইউনিটকে পুরস্কার দেন।

ওই অনুষ্ঠানে আইজিপি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের সাম্প্রতিক নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা সবার কাছে প্রশংসিত হয়েছে। সততা ও স্বচ্ছতার এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

পুলিশ প্রধান বলেন, মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে বাংলাদেশ পুলিশ কাজ করছে। মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান অবস্থান আরও দৃঢ় করতে হবে।

তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশ পুলিশ বিশ্বে 'রোল মডেল' হিসেবে নিজেদের মর্যাদা স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্তদের উদ্দেশে আইজিপি বলেন, পুরস্কার সম্মান, গর্ব ও অহংকারের স্মারক। পুরস্কার ভবিষ্যতে আরও ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা যোগায়। নিজেদের কর্মস্পৃহাকে শাণিত করে। তিনি বলেন, অপারেশনাল কার্যক্রমে পেশাদারত্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

বাংলাদেশ পুলিশে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এবার ৪৫৮ জন পুলিশ সদস্যকে 'পুলিশ ফোর্স এক্সেমপ্লারি গুড সার্ভিস ব্যাজ-২০২২' প্রদান করা হয়। আইজিপি তাদেরকে ব্যাজ পরিয়ে দেন।

Comments

The Daily Star  | English

An economic corridor that quietly fuels growth

At the turn of the millennium, travelling by road between Sylhet and Dhaka felt akin to a trek across rugged terrain. One would have to awkwardly traverse bumps along narrow and winding paths for upwards of 10 hours to make the trip either way.

8h ago