বৈধ আয় ৫২ লাখ, ফ্ল্যাট কিনেছেন ৩ কোটিতে

বজলুর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে কারা বিভাগের বরখাস্তকৃত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বজলুর রশিদ ১৯৯৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বৈধ আয় করেছেন ৫২ লাখ টাকা। তার পিতামাতার কোনো সম্পত্তি ছিল না। কিন্তু তিনি ৩ কোটি ৯ লাখ টাকা মূল্যে একটি ফ্ল্যাট কিনেছেন। এই টাকা তিনি ২ মাসের মধ্যে নগদে পরিশোধ করেন।

ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন দুর্নীতি মামলায় বজলুর রশিদকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে আজ রোববার এ মন্তব্য করেন।

নির্দিষ্ট বেতন পাওয়া বজলুর রশিদ ৩ কোটি ১৪ লাখ বিশাল সম্পদ অর্জন করেছেন। যা অনেকটা অদ্ভুত। বজলুর রশীদের অর্জিত অর্থ তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে বেশ অসঙ্গতিপূর্ণ বলেও বিচারক তার রায়ে মন্তব্য করেন।

রায়ে বলা হয়, বজলুর রশীদ ১৯৯৩ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন।

তাকে গ্রেপ্তার ও বরখাস্ত করার আগে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি বৈধভাবে ৫২ লাখ ৩৫ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেন। পারিবারিক ব্যয় ও অন্যান্য বাবদ ২২ লাখ ৫ হাজার টাকা ব্যয় করেন।

Comments

The Daily Star  | English

Nowfel gained from illegal tobacco trade

Former education minister Mohibul Hassan Chowdhoury Nowfel received at least Tk 3 crore from a tobacco company, known for years for illegal cigarette production and marketing including some counterfeit foreign brands.

3h ago