‘এ মুহূর্তে আরেকজনের ভালোবাসার কোনো প্রয়োজন নেই’

Sporshia.jpg
অর্চিতা স্পর্শিয়া। ছবি: সংগৃহীত

অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া টেলিভিশন নাটকে অভিনয় ছেড়েছেন শুধু সিনেমার জন্য। ২০১৯ সালে দুটি চলচ্চিত্র ‘আবার বসন্ত’ ও ‘ইতি, তোমারই ঢাকা’ মুক্তি পেয়েছে। চলতি বছরে বেশ কয়েকটি নতুন সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে তার। পাশাপাশি ‘উইথ স্পর্শিয়া’ নামে একটি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছেন নিজের ইউটিউব চ্যানেলে। সিনেমার খবরের পাশাপাশি প্রেম, বিয়ে নিয়ে দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনের সঙ্গে কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী।

টেলিভিশন নাটকে এখন আর তেমনভাবে দেখা যায় না, কারণ কী?

সিনেমার মাঝেই এখন বেশী মগ্ন থাকতে চাইছি আমি। সিনেমাটাই ভালো করে করতে চাই। সিনেমার শুটিংয়ে প্রচুর সময় দিতে হয়। তাই নাটকে দেখা যায় না আমাকে। একটি মাধ্যমে ঠিকঠাক কাজ করতে চেয়েছিলাম। দুই মাধ্যমে কাজ করলে কোনোটাই ভালো হয় না।

২০১৯ সালে দুটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে আপনার। এ বছর নতুন সিনেমার খবর কী?

গত বছর আমার বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছে। ছবিগুলো হলো ‘আবার বসন্ত’ এবং ‘ইতি, তোমারই ঢাকা’। দুটি সিনেমাতেই অনেক প্রশংসা পেয়েছি মানুষের। ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি মুক্তি পাবে আমার অভিনীত নতুন ছবি ‘কাঠবিড়ালি’।

IMG-1034.JPG
ছবি: সংগৃহীত

এ বছর নতুন আর কোনো ছবি মুক্তির তালিকায় রয়েছে?

নূরুল আলম আতিক পরিচালিত ‘মানুষের বাগান’ মুক্তি পাবে এ বছর। যখন বিনোদন জগতে কাজ শুরু করি তার আগে থেকেই আতিক ভাইয়ের কাজ সম্পর্কে শুনেছি। আমার সৌভাগ্য এমন একজন মেধাবী নির্মাতার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছি। এছাড়া, একই পরিচালকের পরিচালনায় স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ডোনার’ এ অভিনয় করেছি। এটা ভালোবাসা দিবসে অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হৈচৈ-এ দেখা যাবে। আমার সহশিল্পী হিসেবে আছে ইয়াশ রোহান।

আপনার বিয়ে ভেঙেছে অনেকদিন হলো। এরপর নতুন করে কারো প্রেমে পড়েছেন?

নিজেকে এখন প্রচণ্ড ভালোবাসি আমি। মা, ভাই, বন্ধু, ক্যারিয়ার আমার কাছে সবকিছু। এ মুহূর্তে আরেকজনের ভালোবাসার কোনো প্রয়োজন নেই। অবশ্যই একটা পার্টনার সবারই দরকার হয়। তবে সেটা এখন নয়।

তাহলে কখন?

আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন সঙ্গী নিয়ে ভাবতে চাই না। শুধু কাজ নিয়ে ফোকাস থাকতে চাই। সামনের পাঁচ বছর আমার জন্য যথেষ্ট সময়। আমার বয়স এখনও আছে। সময় আসুক তখন বিয়ে করবো।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

4h ago