আপডেট : গাপটিলের দাপটে অনায়াসে জিতল নিউজিল্যান্ড
গাপটিলের দাপটে অনায়াসে জিতল নিউজিল্যান্ড
আগে ব্যাট করে বিপর্যয়ে পড়া বাংলাদেশের ইনিংস টেনে তুললেন মোহাম্মদ মিঠুন। তাল যোগালেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনও। তবু নিউজিল্যান্ডকে লক্ষ্যটা বড় দিতে পারল না বাংলাদেশ। সহজ লক্ষ্যে ছোটে দুই ওপেনারের দারুণ শুরুর পর সেঞ্চুরি করে খেলা শেষ করে দেন মার্টিন গাপটিল। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৩৩ বল হাতে রেখে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারাল স্বাগতিকরা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৪৯.৫ ওভারে ২৩২ (তামিম ৫, লিটন ১, সৌম্য ৩০, মুশফিক ৫, মিঠুন ৬২, মাহমুদউল্লাহ ১৩, সাব্বির ১৩, মিরাজ ২৬, সাইফুদ্দিন ৪১, মাশরাফি ৯*, মোস্তাফিজ ০ ; হেনরি ২/৪৮ , বোল্ট ৩/৪০, গ্র্যান্ডহোম ০/১৯, ফার্গুসেন ২/৪৪, স্যান্টনার ৩/৪৮ , নিশাম ০/২৬)
নিউজিল্যান্ড: ৪৪.৩ ওভারে ২৩৩/২ (গাপটিল ১১৭*, নিকোলাস ৫৩, উইলিয়ামসন ১১, টেইলর ৪৫* ; মাশরাফি ০/৩৩, সাইফুদ্দিন ০/৪৫ , মোস্তাফিজ ০/৩৬, মিরাজ ১/৪২, সাব্বির ০/৪১ , মাহমুদউল্লাহ ১/২৭, সৌম্য ০/৮ )
ফল: নিউজিল্যান্ড ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্যা ম্যাচ: মার্টিন গাপটিল।
সিরিজ: তিন ম্যাচ সিরিজে নিউজিল্যান্ড ১-০ তে এগিয়ে
গাপটিলের সেঞ্চুরিতে জয়ের পথে নিউজিল্যান্ড
হেনরি নিকোলাসকে নিয়ে ওপেনিংয়েই ম্যাচটা সহজ করে দিয়েছিলেন মার্টিন গাপটিল। শতরানের জুটির পর ফিফটি করা নিকোলাস আউট হলেও ছেদ পড়েনি গাপটিলের ব্যাটে। বলে বলে রান তুলে তিনি এগিয়ে যান তিন অঙ্কের দিকে। ১০৩ বলে ছয় চার আর তিন ছক্কায় সেঞ্চুরিতে পৌঁছান তিনি। তার সেঞ্চুরির সময় দলের জিততে দরকার আর কেবল ৩১ রান।
রিভিউ নিয়ে উইলিয়ামসনকে ফেরালেন মাহমুদউল্লাহ
অনায়াসে জয়ের দিকে এগুতে থাকা নিউজিল্যান্ডকে দ্বিতীয় আঘাত দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তার অফ স্পিনে সুইপ করতে গিয়ে লাইন মিস করেন কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। শুরুতে আউট দেননি আম্পায়ার এস রবি। পরে রিভিউ নিয়ে সফল হয় বাংলাদেশ। ১৩৭ রানে গিয়ে দ্বিতীয় উইকেট হারালেও খুব বেশি শঙ্কা জাগছে না স্বাগতিকদের।
ফিফটির করা নিকোলাসকে ফেরালেন মিরাজ
সহজ লক্ষ্যে নিউজিল্যান্ডকে দারুণ শুরু পাইয়ে ফিফটি তুলে নিয়েছেন হেনরি নিকোলাস ও মার্টিন গাপটিল। দুই ওপেনারের ব্যাটে তাই কিউইদের রান বিনা উইকেটে পেরিয়ে যায় একশো রান। দলের ১০৩ রানে গিয়েই তবে বিচ্ছিন্ন হন তারা। ৫৩ রান করে ফেরেন নিকোলাস।
শুরুতে থিতু হতে সময় নেওয়া নিকোলাস ৭২ বলে ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটিতে পৌঁছান। বিপরিতে বেশ আগ্রাসী ছিলেন গাপটিল। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ৩৫তম ফিফটি তুলতে ৫৭ বল খরচ করেন তিনি।
৫ চারে ৫৩ করা নিকোলাস মেহেদী হাসান মিরাজের বলে ফ্রন্টফুটে খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হন। তিনি ফিরলেও জেতার কাজটা এখনো বেশ সহজ স্বাগতিকদের।
অনায়াসে রান তুলছেন কিউই ওপেনাররা
লক্ষ্য মাঝারি। নেপিয়ারের ছোট মাঠের হিসাব মাথায় নিলে বলা যায় বেশ সহজ লক্ষ্য। তাতে শুরুটা যেমন হওয়া চাই ঠিক তেমনই করলেন দুই কিউই ওপেনার মার্টিন গাপটিল আর হেনরি নিকোলাস।
প্রথম কয়েকভার ক্রিজে গিয়ে থিতু হতে সময় নিলেন, সেট হওয়ার পর ধীরে ধীরে পাখনাও মেলতে শুরু করেছেন তারা। ২৩৩ রান তাড়ায় প্রথম ১০ ওভার বিনা উইকেটে ৪২ রান তুলে নিউজিল্যান্ড। ১২.৫ ওভারে পঞ্চাশ স্পর্শ করে তারা। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কোন বোলারই খুব বেশি ধন্দে ফেলতে পারেননি তাদের। স্কোর: নিউজিল্যান্ড ১৭ ওভারে ৭২/০ (লক্ষ্য ২৩৩)
নিউজিল্যান্ডের সামনে মাঝারি লক্ষ্য
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে পারেনি বাংলাদেশ। ৪৯তম ওভারে অলআউট হয়েছে ২৩২ রানে। ১৩১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর দিশাহারা দল থই পায় মোহাম্মদ মিঠুনের ব্যাটে। তার ৬২ রানে শেষ পর্যন্ত কিছুট লড়াইয়ের পূঁজি মিলেছে। মিঠুনের সঙ্গে অষ্টম উইকেটে ৮৪ রানের জুটিতে নিবেদন দেখান মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনও।
নেপিয়ারে টস জিতে ব্যাট করতে গিয়ে শুরু থেকে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। টপ অর্ডার থেকে আসেনি রান, এক মিঠুন ছাড়া মিডল অর্ডারেও হয়নি প্রতিরোধ। বাংলাদেশকে বিপর্যস্ত করে দেন ট্রেন্ট বোল্ড আর ম্যাট হেনরি। পরে তাতে তাল মিলান লুকি ফার্গুসেন আর বাঁহাতি স্পিনার মিচেল স্যান্টনার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৪৮.৫ ওভারে ২৩২ (তামিম ৫, লিটন ১, সৌম্য ৩০, মুশফিক ৫, মিঠুন ৬২, মাহমুদউল্লাহ ১৩, সাব্বির ১৩, মিরাজ ২৬, সাইফুদ্দিন ৪১, মাশরাফি ৯*, মোস্তাফিজ ০ ; হেনরি ২/৪৮ , বোল্ট ৩/৪০, গ্র্যান্ডহোম ০/১৯, ফার্গুসেন ২/৪৪, স্যান্টনার ৩/৪৮ , নিশাম ০/২৬)
দায়িত্বশীল ইনিংস খেলে থামলেন মিঠুন
চরম সংকটে ত্রাতা হয়ে দলকে উদ্ধারে প্রাণপন লড়ে অবশেষে থেমেছেন মোহাম্মদ মিঠুন। একাধিক জুটি পাইয়ে দলকে দু'শো পার করেন, নিজে করেন ফিফটি। স্লগ ওভারে দাবি ছিল দ্রুত রান বাড়ানোর। তা মেটাতে গিয়ে লুকি ফার্গেসেনের বলে বোল্ড হন তিনি। ৯০ বলে ৬২ রানের ইনিংসে ৫ চার মারেন মিঠুন। ২২৯ রানে নবম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
দারুণ জুটির পর সাইফুদ্দিনের বিদায়
১৩১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে দুশোর নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় ছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে মিঠুনের সঙ্গে দারুণ জুটি গড়ে তুলেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। দল পেরিয়ে যায় দুশো। মিঠুনের মতো সাইফুদ্দিনও এগুচ্ছিলেন ফিফটির দিকে। কিন্তু স্লগ ওভারে রান বাড়ানোর তাড়ায় কাটা পড়েন তিনি। মিঠুনের সঙ্গে ৮৪ রানের জুটিতে সাইফুদ্দিনের অবদান ৪১ রান। ২১৫ রানে অষ্টম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
ধংস্বস্তুপে দাঁড়িয়ে মিঠুনের ফিফটি
পাঁচ নম্বরে যখন ব্যাট করতে নামেন দল তখন ৪২ রানে ৪ উইকেট খুইয়ে কাঁপছিল। তার চেয়ে অনেক বেশি আশা করা হয়েছিল যাদের উপর হতাশ করেছেন তারা সবাই। ট্রেন্ট বোল্ট, ম্যাট হেনরি দুই দিকে বল স্যুয়িং করলেন, লুকি ফার্গুসেন পেসের ঝাঁজ দেখালেন। আরেক প্রান্তে আসা যাওয়ার মিছিল দেখলেন মোহাম্মদ মিঠুন। তবু এই ধংস্বস্তুপ পাশ কাটিয়ে লড়ে ফিফটি করলেন তিনি।
৭৩ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় পঞ্চাশে যেতে মিঠুন মেরেছেন চারটি চার। দেখিয়েছেন টিকে থাকার নিবেদন। অষ্টম উইকেটে মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের সঙ্গে জুটিতেও পঞ্চাশ তুলে ফেলেছেন। মিঠুনের ফিফটি স্পর্শ করার সময় বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১৮৪ রান।
আশা জাগিয়ে ফিরলেন মিরাজ
একশো রানের ভেতর দলের ছয় উইকেট নেই। চরম বিপর্যয়ের মধ্যে নেমেও সাহস দেখিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ক্রিজে চনমনে থেকেই রান বাড়াচ্ছিলেন তিনি। মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে গড়ে উঠেছিল ৩৭ রানের জুটিও। যাতে ২৬ রানই মিরাজের। তার ব্যাটে জাগছিল আশাও। তবে মিচেন স্যান্টনারকে পেটাতে গিয়ে থেমেছেন তিনি। ২৭ বলের ইনিংসে মিরাজ তিন চারের সঙ্গে মেরেছেন একটি ছক্কায়। তার আউটে ১৩১ রানে সপ্তম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
প্রত্যাবর্তনে ব্যর্থ সাব্বির
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর নতুন শুরুটা ভালো হলো না সাব্বির রহমানের। নেপিয়ারে দল ছিল বিপর্যয়ে। ৭১ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর নেমেছিলেন। সময় নিয়ে খেলার বড় সুযোগ ছিল তার সামনে। কিন্তু সাব্বির পারেননি। বাঁহাতি স্পিনার মিচেন স্যান্টনারের বলে ক্রিজ থেকে বেরিয়ে গিয়ে হয়েছেন স্টাম্পিং। ২০ বলে ১৩ রানের ইনিংসে সাব্বির মেরেছেন দুই চার। (বাংলাদেশ ৯৪/৬)
ছোট প্রতিরোধের পর মাহমুদউল্লাহর বিদায়
৪২ রান উইকেট হারিয়ে দিশেহারা দলকে পথে ফেরানোর দায়িত্ব ছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে প্রায় ৯ ওভার টিকে থেকে চেষ্টা চালিয়েছেন তিনি, জুটিতে ২৯ রান উঠার পরই অবশ্য লড়াই শেষ। ১৩ রান করা মাহমুদউল্লাহ লুকি ফার্গুসেনের অনেক বাইরের বল তাড়া করে স্লিপে দেন ক্যাচ। বাংলাদেশ হারার পঞ্চম উইকেট । (বাংলাদেশ ৭১/৫)
বাজে শটে শেষ সাবলীল সৌম্য
দুই পেসারের স্যুয়িংয়ের পসরার মাঝে এক প্রান্তের ব্যাটসম্যানরা যখন কাঁপছেন, সৌম্য সরকার ছিলেন সাবলীল। খেলছিলেন স্বচ্ছন্দে, বাংলাদেশ রান পাচ্ছিল তার ব্যাটেই। ট্রেন্ট বোল্টের বলে দারুণ সব ড্রাইভের পর ম্যাট হেনরিকে ছক্কায় উড়িয়েছিলেন গ্যালারিতে। তবে অতি উচ্চ বিলাস বাড়তে দিল না তাকে। আগের ওভারেই বোল্টের শিকার হয়ে মুশফিকের বিদায় স্থির চিন্তায় রাখেনি সৌম্যকে। পরের ওভারেই হেনরির বাউন্সার উড়াতে গিয়ে টপ এজ হয়ে যায়। সৌম্যের আকাশে উঠা ক্যাচ সহজেই জমান বোলার হেনরিই। ২২ বলে ৫ চার আর ১ ছক্কায় ৩০ রান করে ফেরেন তিনি। (বাংলাদেশ ৪২/৪)
বোল্টে কুপোকাত মুশফিকও
ট্রেন্ট বোল্ট ভুগাবেন, সিরিজ শুরুর আগেই এমন আভাস ছিল। প্রথম ওয়ানডেতে নেমে সেই ভোগান্তিটা বেড়েছে নিজেদের দোষেও। স্যুয়িংয়ে পারদর্শী এই পেসারের বলে স্টাম্পে টেনে বোল্ড হয়েছেন মুশফিকুর রহিম। (বাংলাদেশ ৪২/৩)
তামিমের পর স্যুয়িংয়ে বিদায় লিটনেরও
ট্রেন্ট বোল্টের আউটস্যুয়িং পড়তে পারেননি তামিম ইকবাল, লিটন দাস বুঝতে পারলেন না ম্যাট হেনরির ইনস্যুয়িং। শুরু থেকেই নড়বড়ে লিটন হেনরি ইনস্যুয়িংয়ে ইনসাইড এজ হয়ে স্টাম্পে টেনে আনেন বল, আউট হন ১ রানে। ১৯ রানেই দুই ওপেনারকে হারায় বাংলাদেশ। ওয়ানডাউনে নেমে সৌম্য সরকার অবশ্য ব্যাট করছেন সাবলীল। (বাংলাদেশ ১৯/১)
বোল্টের শিকার তামিম
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানেন বাঁহাতি পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। তার আউট স্যুয়িঙ্গারে পরাস্ত হয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করা তামিম ইকবাল। বাংলাদেশ (৫/১)
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে সাব্বির
নিউজিল্যান্ডে গিয়ে প্রথম টস ভাগ্যে জিতেছেন মাশরাফি মর্তুজা। প্রথম ওয়ানডেতে টস জিতে বাংলাদেশ অধিনায়ক ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ থাকায় বেশ কয়েকদিন খেলতে পারেননি সাব্বির রহমান। এই সিরিজ দিয়েই দলে ফিরেছিলেন তিনি। তাকে রাখা হয়েছে প্রথম ম্যাচের একাদশেও। সাকিব আল হাসান না থাকায় বাংলাদেশ খেলছে মাত্র একজন বিশেষজ্ঞ স্পিনার নিয়ে।
নেপিয়ারে প্রথম ওয়ানডের একাদশে মাশরাফি মর্তুজার সঙ্গে পেস আক্রমণে আছেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ও মোস্তাফিজুর রহমান। রাখা হয়নি রুবেল হোসেনকে। একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অর্থাৎ পঞ্চাশ ওভারের কোটা পূরণ করতে অনিয়মিত বোলারদের দিয়ে দশ ওভার সামলাতে হবে অধিনায়ককে।
স্বাগতিকরা নামিয়েছে সেরা একাদশই। ভারতের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতে চোটে পড়া মার্টিন গাপটিল ফিরেছেন ওপেনিংয়ে। পেসারদের ভিড়ে বাঁহাতি স্পিনার মিচেল সেন্টনার আছেন তাদের একাদশে।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোহাম্মদ মিঠুন, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাশরাফি মর্তুজা, মোস্তাফিজুর রহমান।
নিউজিল্যান্ড একাদশ: মার্টিন গাপটিল, হেমরি নিকোলাস, কেইন উইলিয়ামসন, রস টেইলর, টিম ল্যাথাম, জিমি নিশাম, কলিন ডি গ্রুম, মিচেল সেন্টনার, লুকি ফার্গুসেন, ম্যাট হেনরি, ট্রেন্ট বোল্ট।
‘আন্ডারডগ’ হয়েই চমকে দিতে চায় বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডের মাঠে ওদের কখনো হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। এই পরিসংখ্যানই বলছে পিছিয়ে থেকেই ওয়ানডে সিরিজে থামতে হবে বাংলাদেশ। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সিরিজ জয়, এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠায় ওয়ানডে দল হিসেবে বেশ গোনায় ধরা শক্তি এখন মাশরাফি মর্তুজার দল। তবে প্রধান কোচ স্টিভ রোডস বাস্তবতা মেনে নিয়ে নিজেদের রাখছেন আন্ডারডগ। আর এই তকমাই সেঁটে নিয়েই নাকি চমকে দিতে চান তারা। বিস্তারতি পড়তে ক্লিক করুন...
Comments