নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের কৌশলগত সিদ্ধান্ত: ওবায়দুল কাদের

'সারা বাংলায় জনগণের নির্বাচনের পক্ষে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা পরীলক্ষিত হচ্ছে, গতকাল মনোনয়নপত্র ঘোষণা পর সারাদেশে উপচেপড়া ঢল। বিচ্ছিন্ন বোমাবাজি, অগ্নিসন্ত্রাস এসব করে নির্বাচনের পক্ষে যে গণজোয়ার তা রুখতে পারবে না’
স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের কৌশলগত সিদ্ধান্ত
সোমবার সকালে শহীদ ডা. আলম খান মিলন দিবসে মিলন চত্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ছবি: টিভি থেকে নেওয়া

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের প্রয়োজনে কৌশলগত সিদ্ধান্ত।

আজ সোমবার সকালে শহীদ ডা. আলম খান মিলন দিবসে মিলন চত্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

নির্বাচন নিয়ে সারাদেশে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, 'আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমি পরপর ২ দিন বারবার চেষ্টা করেও অফিসে ঢুকতে পারিনি। কাজেই নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ কতটা সেটা এখানেই পরিষ্কার হয়ে যায়।'

তিনি আরও বলেন, 'আওয়ামী লীগের সঙ্গী খোঁজার দরকার নেই। আওয়ামী লীগের সঙ্গী বাংলাদেশের জনগণ। জনগণই আমাদের সঙ্গী, জনগণই আমাদের বন্ধু, জনগণই আমাদের শক্তি উৎস। বিএনপি দুষ্কর্মের বন্ধু খুঁজে বেড়ায়। তারা যেটা এখন চোরাগোপ্তা অলিগলি খুঁজে বেড়াচ্ছে। নাশকতা করে নির্বাচনকে পন্ড করতে চাইছে।

'তাদের এই স্বপ্ন দুঃস্বপ্নই রয়ে যাবে। সারা বাংলায় জনগণের নির্বাচনের পক্ষে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা পরীলক্ষিত হচ্ছে, গতকাল মনোনয়নপত্র ঘোষণা পর সারাদেশে উপচেপড়া ঢল। বিচ্ছিন্ন বোমাবাজি, অগ্নিসন্ত্রাস এসব করে নির্বাচনের পক্ষে যে গণজোয়ার তা রুখতে পারবে না,' বলেন তিনি।  

স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের প্রয়োজনে কৌশলগত সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'দল দলের কৌশল ঠিক করে। দলের অবস্থান অনুযায়ী দলের ভবিষ্যতকে মাথায় রেখে দলীয় নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেন এবং সিদ্ধান্ত দেন। নতুন সময়ে নতুন কৌশলও দলকে গ্রহণ করতে হবে। এসময়ে যে কৌশল দরকার আমাদের নেত্রী সে কৌশলই ঠিক করেছেন এবং গতকাল তার বক্তব্যে প্রকাশ করেছেন।'

Comments

The Daily Star  | English

Sea-level rise in Bangladesh: Faster than global average

Bangladesh is experiencing faster sea-level rise than the global average of 3.42mm a year, which will impact food production and livelihoods even more than previously thought, government studies have found.

1h ago