জি কে শামীমসহ ৮ জনের অর্থ পাচার মামলার রায় পিছিয়ে ১৭ জুলাই

gk_shamim.jpg
এস এম গোলাম কিবরিয়া ওরফে জি কে শামীম | ছবি: এমরুল হাসান বাপ্পী/স্টার

ক্যাসিনো কাণ্ডে আলোচিত 'প্রভাবশালী' ঠিকাদার জি কে শামীমসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের (মানি লন্ডারিং) অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলা রায় ঘোষণার দিন পিছিয়েছে। রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১৭ জুলাই দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম রায় ঘোষণার নতুন এ তারিখ নির্ধারণ করেন।

গত ৬ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক শেষ করে মামলায় সরকারি প্রকল্পের শীর্ষ ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার ৭ দেহরক্ষীর সর্বোচ্চ শাস্তি চায়।

মামলার অভিযোগকারীসহ রাষ্ট্রপক্ষের ২৩ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করেছেন বিচারক।

২০২০ সালের ১০ নভেম্বর একই আদালত এই মামলায় জি কে শামীম এবং তার ৭ দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।

অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অতিরিক্ত বিশেষ সুপার ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ অভিযোগপত্রে বলেন, শামীমের বিভিন্ন ব্যাংকে ১৮০টি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে ৩৩৭ দশমিক ৩ কোটি টাকা রয়েছে। রাজধানীতে দুটি বাড়ি, ৪১ কোটি টাকা মূল্যের ৫২ কাঠা জমি আছে।

বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা শামীম সরকারি দপ্তরে টেন্ডারবাজি এবং বাস টার্মিনাল ও গরুর হাটে চাঁদাবাজি করে সম্পদ অর্জন করেছেন বলেও অভিযোগ আনা হয়।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সদস্যরা শামীমকে চাঁদাবাজি ও টেন্ডার কারসাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে। তার দেহরক্ষীদেরও গ্রেপ্তার করা হয়। পরে শামীমের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ৩টি মামলা করে র‌্যাব।

গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার আরেকটি ট্রাইব্যুনাল অস্ত্র মামলায় জি কে শামীম নামে পরিচিত এসএম গোলাম কিবরিয়া ও তার ৭ দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।

Comments

The Daily Star  | English

Nowfel gained from illegal tobacco trade

Former education minister Mohibul Hassan Chowdhury Nowfel received at least Tk 3 crore from a tobacco company, known for years for illegal cigarette production and marketing including some counterfeit foreign brands. 

2h ago