বিয়ের জন্য আরও ৪-৫ বছর সময় নিতে চাই: অধরা খান

অধরা খান। ছবি: ফেসবুক থেকে

শোবিজ জগতের নায়ক-নায়িকাদের প্রেম-ভালোবাসা কিংবা বিয়ে নিয়ে লুকোচুরির শেষ নেই। অনেকেই বিয়ের খবর গোপন রেখেছেন, পরে তা প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু নতুন প্রজন্মের নায়িকা অধরা খান তার ব্যক্তিজীবনের গল্প নিয়ে অপকপটে কথা বলেছেন। স্বীকার করেছেন ভালোবাসার মানুষের কথা।

ভালোবাসার মানুষ সম্পর্কে অধরা খান বলেন, 'আমার ভালোবাসার মানুষ কানাডায় বসবাস করেন। পারিবারিকভাবে বাগদান হয়েছে আমাদের। মানুষ হিসেবে সে খুবই ভালো। ভালো মানুষ হিসেবে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার যোগ্য।'

ঢাকাই সিনেমায় বেশ কয়েকটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে অধরা খানের। সবশেষ গত বছর মুক্তি পেয়েছে 'সুলতানপুর'। সিনেমায় কাজের বিষয়ে প্রিয় মানুষের সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে হাসতে হাসতে তিনি বলেন, 'সত্যি কথা বলতে, সিনেমায় অভিনয়ের ব্যাপারে তার শতভাগ আগ্রহ আছে। সবসময় অনুপ্রেরণা দেন। তার অনুপ্রেরণা পেয়ে আরও ভালো কাজ করার স্বপ্ন দেখি। সেভাবেই পথ চলছি।'

অধরা খান। ছবি: ফেসবুক থেকে

ফয়সালের সঙ্গে অধরা খানের সম্পর্ক এক যুগের।

বিয়ে করছেন কবে?—এই প্রশ্নের জবাবে অধরা খান বলেন, 'দেরি আছে। বিয়ে পারিবারিকভাবেই হবে। আরও ৪-৫ বছর সময় নিতে চাই। আরও কাজ করতে চাই।'

অভিনয় ছাড়াও ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন অধরা। সময় পেলেই ছুটে যান নানা দেশে, কখনোবা দেশের ভেতরেই। গত মাসে দুবাই ঘুরে এসেছেন।

তিনি বলেন, 'এবার মাকে নিয়ে দুবাই গিয়েছিলাম। অনেক ঘুরেছি। তবে, দুবাইয়ে ভয়াবহ বন্যা কাছ থেকে দেখেছি। অনেক ভয়ঙ্কর ছিল সেই সময়টা।'

অধরা খান। ছবি: ফেসবুক থেকে

নতুন সিনেমার বিষয়ে তিনি বলেন, 'সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে আছে। আশা করছি চলতি মাসের ১৫ তারিখ থেকে শুটিং শুরু করতে পারব।'

মুক্তির অপেক্ষায় আছে তার অভিনীত দুটি সিনেমা। একটি 'দখিনা দুয়ার' এবং অপরটি 'দ্য রাইটার'।

অধরা খান বলেন, 'দুটি সিনেমাই দারুণ কিছু হবে। খুব করে অপেক্ষা করছি। সিনেমা দুটি মুক্তি পেলে দর্শকপ্রিয়তা পাবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Trump deploys military in LA to quell anti-immigration protests

About a dozen National Guard members were seen in video footage on Sunday morning lining up at a federal building in downtown Los Angeles, where detainees from immigration raids on Friday were taken, sparking protests that continued on Saturday.

1h ago