বিশ্বব্যাপী দ্রুততম ১০০ কোটি রুপি আয় করা মালায়ালাম সিনেমা ‘মঞ্জুম্মেল বয়েজ’

মালায়ালাম, মঞ্জুমেল বয়েজ, চিদম্বরম, বলিউড,
মঞ্জুম্মেল বয়েজ সিনেমার পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত

মালায়ালাম সারভাইভাল থ্রিলার সিনেমা 'মঞ্জুমেল বয়েজ' বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে একটি রেকর্ড গড়েছে। সিনেমাটি বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি রুপি আয় করা দ্রুততম মালায়ালাম সিনেমার মাইলফলক অর্জন করেছে বলে ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

'মঞ্জুমেল বয়েজ' সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন চিদম্বরম। সিনেমাটির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন- সৌবিন শাহির, শ্রীনাথ ভাসি, বালু ভার্গিস, গণপতি এবং জঁ পল লাল। ২০০৬ সালে কোদাইকানালে ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা অবলম্বনে এটি নির্মিতে হয়েছে। এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।

এর নির্মাতারা সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন, চিদাম্বরম পরিচালিত এই 'মঞ্জুমেল বয়েজ' দ্রুততম মালায়ালম চলচ্চিত্র হিসেবে ১০০ কোটি রুপির মাইলফলক অতিক্রম করেছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৫ মার্চ সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টার শেয়ার করে এই খুশির খবর জানিয়েছেন নির্মাতারা। এটি বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ১০০ কোটি রুপির বেশি আয় করেছে। এ বছরের শুরুতে মুক্তি পাওয়া অন্যতম সাড়া জাগানো একটি মালায়ালাম সিনেমা 'মঞ্জুমেল বয়েজ'।

'মঞ্জুমেল বয়েজ' সিনেমার রিভিউয়ের একটি অংশে লেখা ছিল, '২০০৬ সালে ঘটে যাওয়া একটি বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই সিনেমাটি এক ব্যক্তির বেঁচে থাকার গল্প জানাবে। যার জীবনের গল্প যেন একটি জায়গাতে আটকে আছে। সিনেমাটি ভারী সংগীত বা মেলোড্রামার ওপর নির্ভর করে নির্মিত হয়নি। এর পরিবর্তে এতে বাস্তবতার গল্প বলা হয়েছে, তাই সিনেমাটির গল্প মানুষের আবেগের সঙ্গে জড়িত।

ইন্ডিয়া টুডের পর্যালোচনাতে লেখা হয়েছে, থমকে থাকা সময় আমাদের জীবনে যে বন্ধন তৈরি করে তার গল্প 'মঞ্জুমেল বয়েজ'। শাইজু খালিদের সিনেমাটোগ্রাফিতে অভিনেতারা তাদের অভিনয়কে দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। অভিনেতারা কোদাইকানালকে সত্যিকার অর্থেই ধারণ করতে পেরেছেন। শুধু সৌভিন শাহির ও শ্রীনাথ ভাসি নন, দীপক পরমবোল, খালিদ রহমান ও জর্জ মার্টিনও দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন। 'মঞ্জুমেল বয়েজ' সব মহল থেকে প্রশংসিত হয়েছে, বর্তমানে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে চলছে।

Comments

The Daily Star  | English

Enforced disappearances: Eight secret detention centres discovered

The commission raised concerns about "attempts to destroy evidence" linked to these secret cells

37m ago