জয়া আহসানের কড়ক সিং সিনেমার প্রিমিয়ার দিল্লি-মুম্বাই-কলকাতায়

জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব শেষ করে দেশে ফিরেছেন দুই বাংলার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ফিরেই আরেকটি সুখবর দিয়েছেন পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয়ী এই অভিনেত্রী। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি সিনেমা কড়ক সিংয়ের তিনটি প্রিমিয়ারের জন্য আবারও ভারতে যাচ্ছেন তিনি।

জয়া আহসান অভিনীত কড়ক সিং সিনেমার প্রিমিয়ার হবে দিল্লি, মুম্বাই ও কলকাতায়। দ্য ডেইলি স্টারকে আজ খবরটি নিশ্চিত করেন তিনি। খুব শিগগির দিল্লি যাবেন তিনি। তারপর মুম্বাই ও কলকাতায় যাবেন।

জয়া আহসান বলেন, 'কড়ক সিং আমার অভিনীত প্রথম হিন্দি সিনেমা। সেইসঙ্গে খুব ভালোলাগার একটি কাজ। ভারতের তিনটি জায়গায় এই সিনেমার প্রিমিয়ার হতে যাচ্ছে, এটা অনেক আনন্দের খবর আমার জন্য।'

তিনি আরও বলেন,'আশা করছি, তিনটি প্রিমিয়ারেই উপস্থিত থাকব এবং সবার সঙ্গে কড়ক সিং সিনেমাটি দেখব।'

এদিকে সদ্য শেষ হওয়া গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের পুরোটা সময় জুড়ে উপস্থিত ছিলেন জয়া আহসান। সেখানে তার অভিনীত চারটি সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে। চারটি সিনেমা হচ্ছে কড়ক সিং (পরিচালক অনিরুদ্ধ চৌধুরী), ফেরেশতে (পরিচালক মুর্তজা অতাশ জমজম), পুতুল নাচের ইতিকথা (পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়), অর্ধাঙ্গিনী (পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলি)।

জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ভারতসহ নানা দেশের পরিচালক ও শিল্পীদের সঙ্গে প্রতিদিন যোগাযোগ হয়েছে তার। সিনেমা নিয়ে আড্ডা দিয়েছেন, সিনেমা দেখেছেন।

তিনি বলেন, 'গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দারুণ সময় কেটেছে।'

উৎসব থেকে এবার আপনার প্রাপ্তি কতটুকু-এই প্রশ্নের জবাবে জয়া আহসান বলেন, 'প্রাপ্তি অনেক। আমার চারটি সিনেমা প্রদর্শিত  হয়েছে। এর মধ্যে কড়ক সিংয়ের ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়েছে। ফেরেশেতে সিনেমা দেখানো হয়েছে একটি প্রতিযোগিতা বিভাগে।'

তিনি বলেন, 'এত বড় উৎসবে গিয়ে শিল্পী হিসেবে একটা প্রাণশক্তি পেয়েছি। এই শক্তি নিয়ে পথ চলতে চাই। এই শক্তি আমাকে আরও ভালো ভালো সিনেমা করার প্রতি আগ্রহী করে তুলবে। আমি মনে করি এই শক্তির প্রয়োজন আছে।'

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh RMG sector

RMG sector on edge as tariff talks make no headway

The diverging outcomes threaten to create a multi-tiered tariff landscape in Asia, placing nations like Bangladesh at a serious disadvantage in the US market.

11h ago