বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে সুশাসন নিশ্চিতে ক্যাবের ৫ দাবি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পাঁচটি দাবি জানিয়েছে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় ক্যাব আয়োজিত অনলাইন নাগরিক সভায় দাবিগুলো উত্থাপন করা হয়।
ক্যাবের দাবিগুলোর মধ্যে আছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০ বাতিল করা। তবে, বিশেষ কোনো ক্ষেত্রে সুইচ চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে আনসলিসিটেড কোনো প্রস্তাব বিবেচনা করা যেতে পারে।
কোনো ভাড়াভিত্তিক কিংবা দ্রুত ভাড়া (কুইক রেন্টাল) বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির মেয়াদ কোনোভাবেই আর না বাড়ানো।
এলপিজিসহ পেট্রোলিয়াম পণ্যের মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কাছ থেকে সরিয়ে না নেওয়া।
ইউটিলিটি বিভাগের চাকরিতে ছিলেন, এমন কোনো ব্যক্তি ওই চাকরি ছেড়ে যাওয়ার পাঁচ বছর পর বিইআরসির সদস্য পদের যোগ্য ও উপযুক্ত হবেন, এমন বিধান করা।
ইউটিলিটি বিভাগের পরিচালনা বোর্ড থেকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সব কর্মকর্তাকে সরিয়ে নেওয়া।
সভায় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল, স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, অধ্যাপক বদরুল ইমাম, অধ্যাপক ইজাজ হোসেন, প্রকৌশলী সালেক সুফী, অধ্যাপক এম এম আকাশ, অধ্যাপক এম শামসুল আলম, আইনজীবী সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান, অধ্যাপক তানজিম উদ্দিন খান ও ড. তুরিন আফরোজসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ের ভোক্ত প্রতিনিধিরা।
Comments