শর্মিলী আহমেদের চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারছি না: নাদিয়া

টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নাদিয়া আহমেদ। নৃত্যশিল্পী হিসেবেও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। করেন মডেলিংও।
নাদিয়া আহমেদ। ছবি: স্টার

টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নাদিয়া আহমেদ। নৃত্যশিল্পী হিসেবেও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। করেন মডেলিংও।

ঈদের ছুটিতে তিনি আছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাসে। সেখান থেকে টেলিফোনে কথা বলেছেন দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে।

দ্য ডেইলি স্টার: কেমন আছেন?

নাদিয়া আহমেদ: ভালো আছি। পরিবারের সঙ্গে আছি। সেজন্য ভালোলাগার অনুভূতিটা বেশি।

নাদিয়া আহমেদ। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

ডেইলি স্টার: দেশের বাইরে ঈদ কেমন কাটল?

নাদিয়া আহমেদ: সত্যি কথা বলতে নিজের দেশে ঈদ করার মতো আনন্দ পৃথিবীর আর কোথাও পাব না। আমি তাই মনে করি। মা-বাবা যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন। সেখানে তাদের সঙ্গে ঈদ করেছি। ঈদের দিন বিকেলে মা-বাবা, বোন ও আরও কিছু মানুষ মিলে বাইরে ঘুরেছি। এখানে আমার একজন খালা থাকেন। তার সঙ্গেও সুন্দর সময় কাটছে।

ডেইলি স্টার: দেশের বাইরে থেকে কাকে বেশি মিস করছেন?

নাদিয়া আহমেদ: নিজের ঘর, শ্বশুরবাড়ির প্রত্যেককে মিস করছি। আমার স্বামী অভিনেতা নাঈমকেও দারুণ মিস করছি। দেশে থাকলে ঈদের দিনে অন্যরকম ব্যস্ততা থাকে। মজার মজার রান্নাও করতে হয়। কাজেই সবকিছুই মিস করছি। যুক্তরাষ্ট্রে ঈদ করলেও মনটা পড়ে আছে দেশে।

নাদিয়া আহমেদ। ছবি: শেখ মেহেদি মোর্শেদ/স্টার

ডেইলি স্টার: সম্প্রতি কোন ঘটনা গভীরভাবে মনে দাগ কেটে আছে?

নাদিয়া আহমেদ: গুণী অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ হঠাৎ করেই চলে গেলেন। তার চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারছি না। তাকে আমি মা ডাকতাম। আরও অনেকেই তাকে মা ডাকতেন। শর্মিলী মায়ের চলে যাওয়ার খবর শুনে কষ্ট পেয়েছি। তাকে আর কোনোদিনও দেখতে পাব না, তার স্নেহ পাব না, তার সুন্দর সুন্দর কথা শুনতে পাব না।

Comments

The Daily Star  | English

Horrors inside the Gaza genocide: Through a survivor’s eyes

This is an eye-witness account, the story of a Palestinian in Gaza, a human being, a 24-year-old medical student, his real human life of love and loss, and a human testimony of war crimes perpetrated by the Israeli government and the military in the deadliest campaign of bombings and mass killings in recent history.

1d ago