এ ঘটনার পর ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পরবর্তী কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দলটি।
শুক্রবার ডিএমপি এ সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে শনিবার কাকরাইলে সমাবেশের হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা নিরাপত্তার জন্য কার্যালয় ত্যাগ করেছেন।
আমাদের পক্ষে জনগণ থাকবে।
‘দেশের সিংহভাগ মানুষ পশু কোরবানি দিতে পারছে না। আমি এর হিসাব দিতে পারব না। আমি পথে হাঁটতে হাঁটতে দেখি এবং শুনি সিংহভাগ কোরবানি দিতে পারছে না।’
‘আমরা চাই বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আর যারা বৈষম্য সৃষ্টি করছেন, আমরা চাই তারাও নিপাত যাক।’
একটি স্তরের পরে আমরা কথাও বলতে পারি না। সরকারের বিরুদ্ধে আমরা কোনো কথা বলতে গেলে, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়।
‘নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, ভোটাররা যাতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে কেন্দ্রে এসে, এ রকম আস্থা যাতে সৃষ্টি হয়—সংশ্লিষ্ট মহলকে আমরা সেই অনুরোধ করব,’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী হতে আগ্রহীরা সোমবার থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন।
এছাড়া ঘোষিত তফসিলের সময় যথেষ্ট নয় জানিয়ে তফসিলের সময় বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
দলটি থেকে নির্বাচন কমিশনে আলাদা দুটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। মহাজোট থেকে আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা বলেছেন রওশন। তবে জিএম কাদেরের বক্তব্য হলো, তিনি জাতীয় পার্টির প্রার্থী বাছাই বা...
‘আজকে ইলেকশনের তারিখ ঘোষণা হচ্ছে। আপনি সংলাপ করবেন কবে?’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করতে গেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
‘আমরা গণতন্ত্রের নামে চরম স্বৈরতন্ত্র, অত্যাচারী স্বৈরতন্ত্র দেশে চালু করেছি। দেশকে এখান থেকে বাঁচাতে হবে।’
‘সংসদে অনেকের বিরুদ্ধে সমালোচনা করেছি এবং কঠোরভাবে সমালোচনা করেছি। আপনি সেসব শুনেছেন। কখনো উগ্র ভষায় জবাব দেননি। আপনি আমাদের প্রতি অত্যন্ত স্নেহাশীল ছিলেন।’
বিগত সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) ও নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসন শরিক দল জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। এবার এ দুটি আসনে দলীয় প্রার্থী দেওয়ার দাবি তোলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
ভোটের পরিবেশ আমরা নিশ্চয়ই পর্যবেক্ষণ করতে থাকব। এটাকে বলে প্রক্ষেপণ; নির্বাচন তিন মাস পরে হবে, ছয় মাস পরে হবে কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ বা প্রক্ষেপণ অবশ্যই সজাগ রাখতে হবে।