এ ঘটনার পর ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পরবর্তী কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দলটি।
শুক্রবার ডিএমপি এ সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে শনিবার কাকরাইলে সমাবেশের হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা নিরাপত্তার জন্য কার্যালয় ত্যাগ করেছেন।
আমাদের পক্ষে জনগণ থাকবে।
‘দেশের সিংহভাগ মানুষ পশু কোরবানি দিতে পারছে না। আমি এর হিসাব দিতে পারব না। আমি পথে হাঁটতে হাঁটতে দেখি এবং শুনি সিংহভাগ কোরবানি দিতে পারছে না।’
‘আমরা চাই বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আর যারা বৈষম্য সৃষ্টি করছেন, আমরা চাই তারাও নিপাত যাক।’
একটি স্তরের পরে আমরা কথাও বলতে পারি না। সরকারের বিরুদ্ধে আমরা কোনো কথা বলতে গেলে, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়।
আমরা বলেছি আমরা চেষ্টা করব এবং সরকারের সদিচ্ছার ওপর আমরা বারবার জোর দেবো, সেটা সরকারকেও করতে হবে
রওশন এরশাদ আরও বলেন, 'জাতীয় পার্টি কখনোই নির্বাচন বর্জন করেনি ভবিষ্যতেও বর্জন করবে না।'
‘জাতি এখন ২ ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। নিরপেক্ষ কোনো মানুষ নেই। শিক্ষক, ডাক্তার, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক—সবাই বিভক্ত। পুরো দেশই এখন ২ ভাগে বিভক্ত।’
সংসদ সরকারকে কতটুকু দায়বদ্ধ করতে পেরেছে সেই মূল্যায়ন প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন প্রবীণ সংসদ সদস্য ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘এই দেশকে এখন গণতান্ত্রিক বলা যাবে না। দেশে আজ সত্য কথা বলা যায় না, অনেকে গণতন্ত্রের কথা বলেন, অথচ দেশে আজ কোনো গণতন্ত্র নেই। দেশে এখন স্বৈরশাসন চলছে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে জিএম কাদেরের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী, রাজনীতিবিদ ও আইনজীবীর ফোনে আড়িপাতা হচ্ছে
'বিদ্যুতের দাম যদি সহনশীলতার মধ্যে না থাকে, মানুষ সেটা ব্যবহার করতে পারবে কি না, সন্দেহ থাকবে'
সমালোচকদের মুখ বন্ধের চেষ্টা হচ্ছে
বর্তমান সরকার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে জনগণের আস্থা হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের।