জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বিপ্লবকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান কম নয়। সে সূত্রেও সাত কলেজের সমস্যা নিরসন করে দ্রুত হওয়া একান্ত কাম্য।
গবেষণার জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তি ও ফেলোশিপ দেয়া হয়। তরুণ গবেষকরাও যেন অংশ নিতে পারেন সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করব’।
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের যথাযথ কার্যক্রম কী, তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই অনেকের। কারণ গত অন্তত দুই দশক ধরে ঢিমেতালে চলছে
হাসান আজিজুল হকের সাহিত্যে সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতাবাদ যেমন আছে তেমনি তার আড়ালও আছে।
এমন আয়োজন ছড়িয়ে পড়লে মানুষের জাগরণ ঘটবে
পাঠক আবুল মনসুর আহমদের ক্লাসিক স্যাটায়ার পড়ে বাংলাদেশের রাজনীতির গতি প্রকৃতি বুঝতে পারেন
গণঅভ্যুত্থানের অনুভূতি গণমানুষের হৃদয়ে জাগরূক থাকুক। জীবন বদলে, আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হউক।
একাডেমিতে সৃজনশীলদের যুক্ত করার পদ্ধতি এবং সুযোগ অপেক্ষাকৃত কম।
২০১৯ সন্দীপন খান নামের এক পাঠক এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেন
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে গৃহীত সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল...
বাংলাদেশের জন্ম ইতিহাসের প্রত্যক্ষ সাক্ষী ধানমণ্ডির এই বাড়িটি।
পতাকা একটি প্রতীক, যা প্রতিটি রাষ্ট্রের জনগণের জন্য গৌরব, সম্মান ও আত্মমর্যাদার।
তিনি প্রথম স্বাধীন নবাব এবং শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা
আমাদের বাংলা সাহিত্যে যে আধুনিকতার কথা আমরা জানি, সেটা হচ্ছে কলোনিয়াল আধুনিকতা।
বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হলো তখনো কিন্তু আমাদের সেই রেশন কার্ডের কাছে যেতে হচ্ছে—তেলের জন্য, কাপড়ের জন্য।
তখন আমাদের গ্রামে এত শ্রেণিবিভাজন ছিল না। সাম্প্রদায়িকতা তো ছিলই না।
বাংলাদেশের এমপি-মন্ত্রীরা পুঁজিবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত। তারা উপনিবেশিকতার চর্চা করে চলেছেন।
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারী শিল্পীদের সংগঠন ‘জলকন্যা’র আয়োজনে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
বই পড়ায় তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ খুব কম। কিন্তু সম্প্রতি পাঠক থাকুক বা না থাকুক, আমাদের লিখে যেতে হবে, প্রকাশ করে যেতে হবে।
দুর্ভাগ্য শহীদ আবুল বরকতের কোন অ্যাকাডেমিক রেকর্ড কলেজে নেই। কিন্তু একথা সর্বেব ভিত্তিহীন। অমর ভাষা শহীদের প্রতি আজও অবিচার শেষ হয়নি।
'দাদি যখন সুই-সুতোর কাজ করতেন তখন তিনি পাশে বসে দেখতেন। এভাবে তিনি দাদির কাছ থেকে সুই-সুতোর কাজ শিখেছেন'
রেংমিটচ্য জনগোষ্ঠীর বাস যে পাড়াটিতে সেখানে পৌঁছাতে আলীকদম বাজার থেকে প্রায় চার ঘণ্টা হাঁটতে হয়। বর্ষায় অর্ধেক পথ ইঞ্জিনের নৌকায় যাওয়ার সুযোগ থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে এই পাড়ায় পৌঁছাতে হাঁটার বিকল্প নেই।
ভাষিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়কে ধারণ করা একুশের চেতনা বাঙালির মনের ভেতর জাগিয়ে দিয়েছিল রাষ্ট্রবাসনা।
প্রশ্ন হলো ভাষার জন্য যে রক্ত দান-সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্রের দায় কতটুকু? সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্র কতটা সম্মান দেখাতে পারছে?
এমন আদর্শবান রাজনীতিবিদই সবসময় কাম্য। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে এবং আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে উপরোক্ত ব্যক্তিবর্গ চিরকাল উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন।
শেষদিকে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমিতে চাকরি হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের একটা হাহাকার ছিল মনে।
তপংকর চক্রবর্তী জানান, তাদের পরিবারের সঙ্গে জীবনানন্দ দাশের পরিবারের ছিল গভীর সম্পর্ক। ১৯৪৮ সালে জীবনানন্দ দাশের এই চেয়ারটি তার বাবাকে দেন কবির পিসি স্নেহলতা দাশ।
প্রত্যাবর্তনের লজ্জা নিয়ে কবি হয়তো আর এই ধরাধামে ফিরবেন না; কিন্তু দেহত্যাগ করলেও আজীবন বেঁচে থাকবেন কালোত্তীর্ণ কবিতায়