ঘুরতে ঘুরতে আয়াতুল্লাহ কখনো ঘুমিয়েছেন রেলস্টেশন, লঞ্চঘাট কিংবা মসজিদে, আবার কখনো থেকেছেন রাস্তার পাশে তাঁবু করে।
পর্যটকদের কাছ থেকে নতুন করে ‘পর্যটন কর’ আদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দার্জিলিং পৌরসভা।
একদিনের ট্যুরে যেতে লঞ্চে যাওয়াই বেশি মজার।
বগুড়া শুধু দইয়ের জন্যই বিখ্যাত না, অনেক দর্শনীয় স্থানও আছে এখানে।
প্রাচীনকালে এই জেলাতে গড়ে উঠেছিল বিভিন্ন স্থাপনা, যার কিছু ধ্বংসাবশেষ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এখনও। প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্যও মুন্সীগঞ্জে আছে ঘুরে বেড়ানোর জায়গা।
পর্যটকদের ভ্রমণবিলাসের অভিজ্ঞতা সুন্দর করে তুলতে কক্সবাজারে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট। পুরো বছরজুড়েই বিভিন্ন ভ্রমণ এজেন্সির সৌজন্যে এসব হোটেলের রুম ভাড়ার ওপর বিশেষ ছাড় পাওয়া যায়।
নিঝুম দ্বীপের বিশেষত্ব হচ্ছে চিত্রা হরিণ ও শীতকালের অতিথি পাখি। একসঙ্গে এতো চিত্রা হরিণ দেশের আর কোথাও দেখা যায় না। আর সন্ধ্যা নামলেই শিয়ালের ডাক শিরদাঁড়া দিয়ে রোমাঞ্চের ঢেউ তোলে।
রহস্যে ভরা নানা লৌকিক গল্প শোনা যায় কামরূপ কামাখ্যা সম্পর্কে। বলা হয়, এটি ছলাকলা আর জাদুবিদ্যায় পারদর্শী ডাকিনী, যোগিনী আর তান্ত্রিকদের জায়গা!
সুদূর কিংবা নিকট অতীতে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া কোনো জায়গায় সশরীরে উপস্থিত হয়ে সেসব বিয়োগান্তক ঘটনাকে অনুধাবনের প্রবল আকাঙ্ক্ষাও কাজ করে অনেকের ভেতর। এই ধারণাকে ঘিরেই উদ্ভব হয়েছে ডিজাস্টার ট্যুরিজম...
বান্দরবান থেকে বাসে কিংবা জিপ রিজার্ভ নিয়ে থানচি যাওয়া যায়। বান্দরবানের থানচি বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ঘণ্টায় থানচিগামী লোকাল বাস পাওয়া যায়।
শহুরে কোলাহলের বাইরে গিয়ে অপরূপ প্রকৃতি দেখতে সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। চাইলে সময় করে ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবন।
ঢাকায় শিশুদের উন্মুক্ত খেলার স্থানের সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। ফলে শিশুরা ভার্চুয়াল দুনিয়ায় বেশি সময় কাটাচ্ছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তাদের মনোজগতে।
একজন অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীর কাছে বন-জঙ্গলে ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে দারুণ অ্যাডভেঞ্চার আর কী-ই বা হতে পারে?
পর্যটন দিবসে জেনে নিন ৩ ট্রাভেল ভ্লগারের বাংলাদেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা।
দেশটিতে পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য যেমন উপভোগ করা যাবে, তেমনি সাগর পাড়ে বসে বিস্তৃত উপকূলও দেখতে পারবেন।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ৩৪৭ ফুট উচ্চতায় উটি শহরের অবস্থান। নীলগিরি পর্বতমালার কোলে অবস্থিত উটির প্রতিটি ভাঁজে সৌন্দর্য ছবির মতো আঁকা।
মানুষ কোনো গন্তব্যে যেতে বিমানবন্দর ব্যবহার করে। কিন্তু চাঙ্গি বিমানবন্দর নিজেই যেন একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য।
বিশেষভাবে নির্ধারিত এলাকায় সাঁতার কাটুন।
এমন কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে জনসাধারণের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।